BJ Sports – Cricket Prediction, Live Score

নাইটক্লাবে থাকাকালীনই আরসিবির তরফে ফোন পেয়েছিলেন ক্রিস গেইল, স্মৃতি রোমন্থনে ইউনিভার্স বস

 নাইটক্লাবে থাকাকালীনই আরসিবির তরফে ফোন পেয়েছিলেন ক্রিস গেইল, স্মৃতি রোমন্থনে ইউনিভার্স বস

#image_title

Chris Gayle. (Photo by Gareth Copley/Getty Images)

আইপিএলের মঞ্চে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে অন্যতম সেরা পারফর্মারের  নাম ক্রিস গেইল। ২০১১ সালে মরসুম শুরু হওয়ার আগে হঠাত্ই ক্রিস গেইলকে দলে নিয়ে সকলকে চমকে দিয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। আরসিবিতে ক্রিস গেইলের আসার সেই ঘটনাই এতদিন পর জানালেন ক্রিস গেইল। দেশের জার্সির পাশাপাশি আইপিএলের মঞ্চে এখন ক্রিস গেইলের নামও এখন প্রকাক্তনদের তালিকায়। এবি ডেভিলিয়র্সের সঙ্গে একটি আলাপচারিতাতেই কেমনভাবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে ক্রিস গেইল এসেছিলেন সেই স্মৃতি রোমন্থনই শোনা গেল এই ক্যারিবিয়ান তারকার মুখে।

কলকাাতা নাইট রাইডার্স তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার পর ২০১১ সালে প্রথমে কোনও দল পাননি ইউনিভার্স বস। সেই বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবির তেকেও বাদ পড়েছিলেন তিনি। আইপিএলে ক্রিস গেইলের না তাকাটা যে সকলকে অনেকটাই চমকে দিয়েছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এমন পরিস্থিতিতই সেষ মুহূর্তে বাজিমাত করেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। ক্রিস গেইলকে আরসিবি শিবিরে নিয়ে সকলকে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছিল তারা। এরপর আইপিএলের বাইশগজে ক্রিস গেইল কী করেছিলেন তা সকলেরই জানা রয়েছে।

আরসিবির হয়ে সেই মরসুমে ১২ ম্যাচে ৬০৮ রান করেছিলেন ক্রিস গেইল

সেই আরসিবি সিবিরেই ক্রিস গেইলের আসার পথ কেমনবা্বে তৈরি হয়েছিল তা নিয়ে এবার মুখ খুললেন স্বয়ং ইউনিভার্স বস। নাইটক্লাবে থাকাকালীনই  আরসিবির তরফে তাঁরকে ফোন করা হয়েছিল এবং আইপিএলের খেলার জন্য নিশ্চিত করা হয়েছিল। কয়েক ঘন্টার মধ্যেই যেন বদলে গিয়েছিল সমস্ত ছবিটা। ডার্ক ন্যানিসের পরিবর্তেই সেবার রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু শিবিরে এসেছিলেন ক্রিস গেইল। এরপর বাকিটা ইতিহাস। আইপিএলের মঞ্চে গড়ে গিয়েছিলেন একাধিক রেকর্ড।

এবি ডেভিলিয়র্সের সঙ্গে আলাপচারিতায় সেই কথাই জানিয়েছেন ক্রিস গেইল। তিনি বলেন, “নিশ্চয় কোনও একটা ব্যপার হয়ত ছিল। কারণ সেবার আমি দেশের দলেও সুযোগ পাইনি এব আইপিএলেও কোনও দল আমায় দলে নেয়নি। সেই সময় নানান কথাবার্তাই চলছিল। সেই সময়মাপ কাছে অনি কুম্বলের ফোন আসে এবং বিজয় মাল্য আমায় তাদের দলে যোদ দেওয়ার কথা জিজ্ঞাসা করেন। সেখানেই তিনি বলেন যে ক্রিস আপনি কী  যোগ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। সেই মুহূর্ত আমি একটি নাইটক্লাব্ে ছিলাম। সেখানেই তারা বলেন যে ক্রিস শনিবার অ্যাম্বাসি যাও এবং ভিসা নিয়ে তাড়াতাড়ি চলে আস”।

সেই মরসুমে রয়্যাল চ্যালে্ঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে সর্বোচ্চ রানের মালিক ছিলেন ক্রিস  গেইল। ১২টি ম্যাচ খেলে ৬০৮ রান করেছিলেন এই তারকা ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটার। তাঁর ব্যাটে এসেছিল সেবার জোড়া সেঞ্চুরী এবং তিনটি অর্ধশতরান। সেই স্মৃতি রোমন্থনই শোনা গেল ক্রিস গেইলের মুখে।

The post নাইটক্লাবে থাকাকালীনই আরসিবির তরফে ফোন পেয়েছিলেন ক্রিস গেইল, স্মৃতি রোমন্থনে ইউনিভার্স বস appeared first on CricTracker Bengali.

Exit mobile version