BJ Sports – Cricket Prediction, Live Score

কখনোই ‘নো বল’ করেননি যে পাঁচ বোলার

The batters pick up runs in the ball aggressively as they don't have the fear of coming out.

The batters pick up runs in the ball aggressively as they don't have the fear of coming out.

ক্রিকেটে বোলারদের পপিং ক্রিজ থেকে বেরিয়ে ওভারস্টেপিং করা হরহামেশাই ঘটে। বোলারদের একটি ‘নো বল’ প্রতিপক্ষের জন্য বাড়তি সুবিধা এনে দেয়। টেস্টে অবশ্য প্রতিপক্ষ শুধু একটি বল পেলেও রঙিন পোশাকে তার মূল্যটা দিতে হয় আরো চড়াভাবে। যোগ হয় ফ্রি হিটও।

বর্তমানে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে ফ্রি হিট থাকায়, নো বলের কারণে প্রতিপক্ষ দল এক রান পাওয়ার পর আরো একটি বাড়তি বল পায় আউট ছাড়া খেলার জন্য। যে বলে আউটের ভয়ডর ছাড়াই রান তুলে নেন ব্যাটসম্যান। ফলে সেটিও ওই নো বলের খেসারত হিসেবে ধরা হয়। 

ক্রিকেটে ‘নো বল’ করাটা যেমন নিজের এবং দলের জন্য ক্ষতি, তেমন ‘নো বল’ না করাটা অবশ্যই কীর্তির। তা যদি হয় গোটা আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারেই, তবে তো তার মাহাত্ম্যই আলাদা। আজ পরিচয় করিয়ে দেব পুরো ক্যারিয়ারে কোনো ‘নো বল’ না করা এমন পাঁচ ক্রিকেটারের সঙ্গে। চলুন দেখে নেওয়া যাক। 

১. ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার ইয়ান বোথাম। যিনি বল হাতেও দারুণ কার্যকর এবং ইংল্যান্ডের ইতিহাসে অন্যতম সফল বোলার। ১০২ টেস্ট এবং ১১৬ ওয়ানডে মিলিয়ে মোট ২৮ হাজার ৮৬টি বল করেছেন বোথাম। যা ইংলিশ বোলার হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ। প্রায় ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে একটিও ‘নো বল’ করেননি বোথাম। 

২. অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি পেসার ডেনিস লিলি তার ১৩ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে টেস্ট এবং ওয়ানডে ফরম্যাট মিলিয়ে ২২ হাজার ৬০টি বল করেছেন। যেখানে একটিও ‘নো বল’ করার রেকর্ড নেই।  

৩. এমন কীর্তি আছে ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কপিল দেবেরও। যিনি গোটা ক্যারিয়ারে ৪৪৮ ইনিংসে ৩৮,৯৪২টি বল করে একটিও ‘নো বল’ দেননি কপিল। 

৪. এছাড়া পাকিস্তানের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইমরান খানও আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে কোনো ‘নো বল’ করেননি। ২১ বছরের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে ২৬,৯১৯টি বল করেছেন ডানহাতি এই পেসার। 

৫. অন্যদিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি স্পিনার ল্যান্স গিবস তার ক্যারিয়ারে বোলিং করেছেন মোট ২৭,২৭১টি। যেখানে একটিও ‘নো বল’ নেই।

Exit mobile version